রাজ্যে
বাড়ছে করোনা আক্রান্ত৷ আরও একজন করোনা আক্রান্ত উত্তর ২৪ পরগনার মধ্যমগ্রামে৷ করোনা
পজিটিভ মিলেছে ৭৮ বছরের এক বৃদ্ধার শরীরে৷ তাঁকে বেলেঘাটা আইডি-তে ভর্তি করা হয়েছে৷
মধ্যমগ্রামে ২০ নম্বর ওয়ার্ড সিল করে দিয়েছে প্রশাসন৷ এই জেলারই সন্দেশখালিতেও এক
একজন করোনা আক্রান্ত হলেন৷ তার জেরে সন্দেশখালির ভাঙাতুষখালি গ্রামটি কন্টেইনমেন্ট
জোন৷ আক্রান্তের পরিবারের ১৩ জনকে কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছে৷
করোনায়
রেড জোন হিসেবে যে জেলাগুলিকে চিহ্নিত করা হয়েছে, তার মধ্যে অন্যতম উত্তর ২৪ পরগনা৷
কলকাতা, হাওড়ার পরেই করোনা আক্রান্তের সংখ্যায় অন্যতম এই জেলা৷ উত্তর ২৪ পরগনায়
একাধিক এলাকা কন্টেইমেন্ট জোনের আওতায় রয়েছে৷ এয়ারপোর্ট ১ নম্বর গেট,রহড়া বরিশাল
পল্লি, বিরাটি খালিসাকোটা পল্লি, এম এ সরণি, শিলাচল রোড, গোলবাগান,কবি সত্যেন,পাঠানপুর,পূর্ব
আলিপুর, ভাটপাড়া, সিঁথির পাড়া রোড, কাঁকিনাড়া মহাজাতি নগর, আগরপাড়া, প্রসন্ন চ্যাটার্জী
রোড, মনিরামপুর (ব্যারাকপুর), আউটপোস্ট রোড, নয়াপল্লি৷ বারাসাতের কালিকাপুর,শ্রীনিকেতন৷
নৈহাটির গড়িফা,চন্দ্রশেখর রায় রোড৷ মধ্যমগ্রামের মাইকেলনগর,পূর্ব বঙ্কিমপল্লি,পূর্ব
উদয়রাজপুর, তুতেপাড়া৷ হাবড়ার সমিতি রোড,বটতলা, নারায়নপুর মনসা শিবতলা,রঘুনাথপুর,নিশিকানন,তেঘরিয়া,ঢালিপাড়া৷
চিনারপার্ক, তেঘরিয়া শীতলা মন্দির,কৈখালি,হলদিয়া,তেঘরিয়া সেকেন্ড লেন৷ রাজারহাট৷
সল্টলেকের করুনাময়ী,এফ ডি ব্লক,জি সি ব্লক,এ ডি ব্লক৷
রাজ্য
সরকারের মঙ্গলবারের বুলেটিন অনুযায়ী, রাজ্যে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১১০
জন। এই মুহূর্তে সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা ১,৩৬৩। গত চব্বিশ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ৮
জনের। জানা যাচ্ছে, রাজ্যে এখনও পর্যন্ত মোট করোনা আক্রান্ত ২,১৭৩ জন।